ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%
ড্রাগন ফল গাছে তেমন রোগ পোঁকা- মাকড়ের আক্রমন খাটে না। তাবে কখনো কখনো এ গাছে মূলপঁচা, কান্ড ও গোড়া পঁচা রোগ দেখা যায়। এর জন্য বর্ষাকালে ৭দিন অন্তর অন্তর ব্যাকটেরিয়া নাশক এবং ছত্রাক নাশক একত্রে মিশিয়ে গাছে এবং গোড়ায় প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়াও গাছের গোঁড়ায় যাতে জল না জমে সেই দিকে নিশ্চিৎ হতে হবে।
গোলাপ গাছ সূর্যের আলো ভীষন পছন্দ করে। গাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং প্রস্ফুটিত সম্ভাবনার জন্য তাদের সঠিক পরিমাণে সূর্যালোক প্রদান করা অপরিহার্য। গোলাপ গাছ এমন জায়গায় রাখবেন যাতে প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সরাসরি সূর্যের আলো পায়। পর্যাপ্ত সূর্যালোক শুধুমাত্র দৃঢ় বৃদ্ধিই নয়, ফুলের রঙ এবং সুবাসও বাড়ায়।
কম রক্ষণাবেক্ষণ: মানিপ্ল্যান্ট গাছগুলি তুলনামূলকভাবে কম রক্ষণাবেক্ষনের প্রয়োজন হয় এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে জন্মাতে পারে।
আমাদের শরীরের জয়েন্টগুলোর ব্যথা সহ অন্যান্য অঙ্গগুলোর ব্যথা যেন একটি নিয়মিত ব্যধি হয়ে পড়েছে। এসব ব্যথা দূর করতে পারে ড্রাগন ফল। অনেকে গাড় ব্যথা দূর করার উপায় হিসেবে কিংবা জয়েন্টে জয়েন্টে ব্যথার উপসর্গ হিসেবে বিভিন্ন রকম ক্যামিকেল সহ নানা রকম ভেজষ ঔষধ খেয়ে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে এসবে যথার্থ উপকার পাওয়া যায় না বরং কিডনির ক্ষতি হয়। তাই কিডনি সুস্থ্য রাখাতে এবং শরীরের ব্যথা দূর করতে ড্রাগন ফল খাওয়া চেষ্টা করতে হবে।
সাধারণত দাগগুলো একত্রিত হয়ে এক জায়গায় থাকে এবং অনেক সময় পরস্পর মিশে গিয়ে বড় দাগের সৃষ্টি করে। মরিচা রোগ প্রতিকারের ভালো উপায় হচ্ছে রোগ প্রতিরোধী জাতের চাষ করা। বারি ও ইপসা জাতের শিমগুলো এই রোগ প্রতিরোধী। একবার এ রোগে গাছ আক্রান্ত হলে রোগ দমন করা যায় না। গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলতে হয়।
পাতায় ক্ষতের সৃষ্টি: ফসফরাসের অভাবে পাতা ছোট,লালাভ, বেগুনি রঙের ছোঁপ, বয়স্ক পাতা কালো হয়ে যায়।
জমি তৈরি ও রোপণ : জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে সমান করে তিন মিটার পরপর সব দিকে সারি করে চারা লাগানো যেতে পারে। চারা রোপণের মাসখানেক আগে গর্ত তৈরি করে তা সারমাটি দিয়ে ভরে রেখে দিতে হবে। প্রতি গর্তে ৪০ কেজি পচা গোবর, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম করে টিএসপি ও এমওপি সার, ১০ গ্রাম করে জিপসাম, জিঙ্ক সালফেট ও বোরাক্স সার দেয়া যেতে পারে। বছরের যেকোনো সময় চারা লাগানো যেতে পারে। তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে লাগালে ভালো হয়। প্রতি গর্তে চার থেকে পাঁচটি চারা লাগাতে হবে। সিমেন্ট বা বাঁশের খুঁটির সাথে গাছ লতিয়ে দিতে হবে।
ছাদে স্ট্রবেরি চাষ করে সাড়া ফেলেছেন আসিফ
৫ ফুট কেটে হালকা ছায়াতে বেলে দোআঁশ মাটিতে গোড়ার দিকের কাটা অংশ পুতে সহজেই চারা উৎপাদন করা যায়। তারপর ২০ থেকে ৩০দিন পরে কাটিং এর গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে। তখন এটা মাঠে লাগানোর উপযুক্ত হবে।
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
মোংলায় ৬ হাজার বস্তা সরকারি চাল নিয়ে ডুবে গেলো জাহাজ
বিশ্বের প্রথম বালিশ তৈরি হয়েছিল যে বিশেষ উপাদান দিয়ে
'মাটি ও মানুষ' more info অনুষ্ঠানে ড্রিপ ও স্প্রিংকলার ইরিগেশন সিস্টেম নিয়ে বিটিভির বিশেষ প্রতিবেদন।
Comments on “Top পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Secrets”